ঢাকার ডায়েরী_
গত রাতে অনেকসময় উবারের জন্য দাঁড়িয়ে থাকে হাফ রিকশা, হাফ সি এন জি মতন এক যানবাহনে উঠলাম। চালক জানালো এর নাম নাকি মিশুক। দেখতে অদ্ভুত শঙ্কর। পুত্রের রিকশায় উঠার ব্যাপক আগ্রহ। কিন্তু মিশুকে উঠে সে ঘোষনা দিলো, এ তো রিকশা না! আসলেই তাই। তবে গাট্টি বোচকা নিয়ে বিগ ফ্যামিলি একটাতে এঁটে গেছি, সেই ঢের।
ইদানীং পুত্রের এইম ইন লাইফ খুব দ্রুত চেইঞ্জ হচ্ছে। অটোয়া থেকে সে ফায়ার ম্যান হওয়ার বাসনা নিয়ে ফিরেছে। ফিরে দাদার প্ররোচনায় পাইলট হতে রাজি হলো। এরপর রিকশা দেখে সে রিকশা চালক হওয়ার ইচ্ছা পোষণ করছে। যেটাই হোক কোন সমস্যা নাই। রুজি রোজগার হালাল হলেই হলো।
আমি বাচ্চাদের স্ক্রিন টাইম দেয়ার পক্ষপাতী না। দেশে আসার পর নানান দিক থেকে এটা ফেইস করতে করতে টায়ার্ড হয়ে যাচ্ছি। এখানে এখন দেখি বাচ্চাদের আদর করা মানেই আসো ফোন নাও, কার্টুন দেখো, টিভি ছেড়ে দেই, ল্যাপটপে বসিয়ে দেই। সিরিয়াসলি? আমার একা হাতে তিন বাচ্চা পালা। বাসায় স্কুল করানো। আমি বাচ্চাদের স্ক্রিন টাইম দেই না। তাই বলে একদমই যে হয় না, তাও কিন্তু না। বাসায় ভিডিও কলে কথা বলা, মেয়ের দুই একটা অনলাইন ক্লাস, স্ক্রিনটাইম হয়েই যায়। আবার আলাদা করে কি? বাচ্চাদের হাতে ফোন দেখলেই আমার মেজাজ খারাপ হয়ে যায়। ফোন কোন যুক্তিতে বাচ্চাদের খেলনা হিসেবে ব্যবহার হবে, সেটাই আমার মাথায় ঢুকে না। এ কেমন আদর!
আমার ফেসবুক প্রোফাইলে প্রথম প্রকাশিত
আমারো বাচ্চাদের হাতে ফোন দেখলে মেজাজ খারাপ হয়ে যায়!
৫-৬টা বাচ্চা একসাথে কোনো গেটুতে,সবার হাতে ফোন! বাবা মা ও বাচ্চাদের হাতে ফোন দিয়ে দেয় যেন চুপচাপ বসে থাকে,ছুটোছুটি করে ঘরের শান্তি নষ্ট না করে! বা গেস্টের বাসার কিছু নষ্ট না করে! 😥
Literally amr chandi gorom hye jai. Shobar emn vaab j etai ador. Disgusting
আপু এটা সবখানে। আমার মেয়েকে ট্যাব আর ফোন দেখা ছাড়িয়েছি। কিন্তু আত্মীয়রা আদর করে দিয়ে দেয়।