[ad_1]
ঢাকার ডায়েরী_
ঠাণ্ডা টের পাচ্ছি ভোর থেকে। সারাদিন পার হয়ে রাতটা আরও ঠাণ্ডা। রাত ১২ টার আগ থেকে টুকটাক ঠুশঠাশ আওয়াজ যে যুদ্ধক্ষেত্রে রূপ নিবে বুঝতে পারি নি। একটা যুদ্ধচলা শহরের মতন নানান ভয়ঙ্কর শব্দ গোটা শহরে। পরিচিত শহর এভাবেই বুঝি অপরিচিত হয়!
এখানে ঠিক কোন জায়গাটায় ফান আমি বুঝতে পারি না। সুস্থ মানুষেরই তো অসুস্থ লাগছে! ১০ বছর আগেও এরকম সেলিব্রেশন (!) ছিলো কিনা, মনে হয় না। যেই ওয়েস্টে থেকে এই অসুস্থ কালচারের আগমন, সেখানে দশ বছর থেকেও এরকম পাগলের মতো আচরণ চোখে পড়ে নি। থার্টিফার্ষ্ট আর দশদিনের মতোই। কাউকে মুখে পর্যন্ত হ্যাপি... উইশ করতে শুনলাম না।
এবার ঢাকার অবস্থা সত্যিই খুব বাজেভাবে চোখে পড়ছে। নয়তলার উপর দেখেই হয়তো, আশপাশের সব বিল্ডিং এর ছাদে এত মাতামাতি নজরে আসছে। আধঘণ্টা বাদে এখনো শব্দের বিরাম নেই। এরকম আওয়াজে অসুস্থ মানুষের হার্ট কাজ করা বন্ধ করে দেয়াটা অস্বাভাবিক না।
আজকে বোধহয় অরেঞ্জ মুন। তার সাথে পাল্লা দিয়ে যে কমলা রঙয়ের ফানুশ মানুষ উড়াচ্ছে, তার একটা দুইটা থেকে ঘনবসতি পূর্ন এলাকায় আগুন ধরে গেলে আর দেখতে হবে না। এগুলা হয়ত বুঝে বা না বুঝে এক শ্রেণীর মানুষের আনন্দ প্রকাশের ধরন। অস্থির লাগছে এরকম উন্মাদনা দেখে। চোখে ঠুলি পড়ানো জাতি দিয়ে যে অনেক কিছু করা সম্ভব!
[ad_2]
আমার ফেসবুক প্রোফাইলে প্রথম প্রকাশিত
Ignorance is bliss.
এই ফানুস থেকে গত বছর অনেকের গায়ে, বাসায় আগুন লেগেছিল। ভয়ানক অবস্থা হয়েছিল।
শুধু ঠুশঠাশ ? গানের শব্দে ফজর ওয়াক্ত পর্যন্ত ছোট বাবু টা কান্না করছে।৬ তলার আন্টি হাসপাতালে নিয়ে গেছে।কি যে অবস্থা