[ad_1]
ঢাকার ডায়েরী_
ঢাকায় নানান জায়গায় ফুচকা খেয়ে বেরালাম। তালতলা, নিউ মার্কেট, রাস্তার পাশের। ফুচকা দিয়েই লাঞ্চ বা ডিনার সারলাম কত সময়। অনেক সময় একা যেয়েও খেয়ে এসেছি। শখ মিটেছে কিনা ঠিক বলতে পারছি না। তবে হাইজিন
মোটর ওয়ালা রিকশা দিয়ে ঢাকা সয়লাব। একটু দূর পাল্লায় গেলে আবার পায়ে টানা রিকশা না হলে চলে না। মোটর রিকশাওয়ালাদের ভাবই আলাদা। আজকে উঠলাম এক জিন্সের সাথে লেদারের জ্যাকেট পড়া চ্যাংড়া রিকশাওয়ালা ভাইয়ের রিকশায়। ঘটনা হলো সে রিকশা চালানো শুরু করতেই পকেট থেকে আমার চেয়েও দামী মোবাইল বের করে গল্প শুরু করলেন। ভাই, একে তো আপনার দুইপা উপরে, তার উপর যদি হাতও এঙ্গেইজ করে ফেলেন, ধাক্কাধুক্কা খেলে দেখবেন আপনার রিকশা আর ফোন আছে, কিন্তু আমি নাই। কায়দা করে ফোন পকেটে ঢুকানোর পর স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেললাম।
বাচ্চারা কাউন্টডাউন ক্যালেন্ডার বানিয়েছে। কখন তারা তাদের বাসায় ফেরত যাবে। চেক লিস্ট মিলানো শুরু করেছি। লাগেজও গোছানো শুরু করতে হবে। ছেড়ে যাওয়া, ফিরে আসা, কখনো সহজ ছিলো না। কখনোই না।
Beautifully said. Leaving family behind is indeed difficult.
By the way, motor rickshaw is not very safe because it is difficult to keep control of such high speed vehicle in Dhaka roads. My relative had an accident; he is okay now but I always beg my loved ones to avoid motor rickshaw. Take care
Apu tmr jawar journey ta abr likhla na . Opekkhay chilam.
কবে যাচ্ছেন আপু?